Ads

গুরুত্বপূর্ণ

যদি সম্ভব হয় তাহলে... সাহরির সময় খাবার আগে বা পরে অন্তত ১টি খেজুর হলে ও খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে সুন্নত আদায়ের পাশাপাশি সাস্থের জন্য ও বড় উপকারী। যদি জমজমের পানি থাকে তাহলে তা ও খাবার চেষ্টা করবেন। আসরের পর ইফতারের পূর্ব সময়টাতে বাসায় মোটামুটি সাউন্ডে কোরাআন তেলোয়াত চালাবেন। যাতে ঘরের সবাই শুনতে পায়। এতে ঘরের পরিবেশটার মধ্যে দেখবেন এক অন্যরকম পবিত্রময় প্রশান্তির আমেজের অনুভব হবে। (অবশ্য লক্ষনীয়, আশেপাশের কারো যেন সমস্যা না হয়)। ইফতারের মূহুর্ত টা দোয়া কবুলের মূহুর্ত। খাবার সামনে থাকা সত্বেও বান্দা খাবার স্পর্শ না করে আজানের অপেক্ষা করে বসে থাকার এই সময়টা আল্লাহর বড় পছন্দের। এই সময়টাতে অহেতুক কথাবার্তা না বলে সর্বাত্মক কোরআন তেলোয়াত ( যে যে সূরা মুখস্থ পারেন) ও দরুদ শরীফ পাঠ করবেন। এবং আজানের কিছুক্ষণ আগে আল্লাহর দরবারে ভিক্ষার দুইটা হাত তুলে নিজের অতীত জীবন কর্মের জন্য তওবা করা ক্ষমা চাওয়া, ভবিষ্যৎ জীবন আল্লাহ ও রাসুলের পথে অতিবাহিত করার জন্য দয়া কামনা এবং মরন পর্যন্ত ঈমানের উপর অটল থাকতে পারা মরনকালে কালিমা পড়ে যেন যেতে পারি সেই ফরিয়াদ ও রাখবেন। এই রমজান হোক আমাদের জীবনকে পরিশুদ্ধ করার, প্রতিজ্ঞার রমজান। রিজিকদাতার সন্তুষ্টি অর্জনের কাজে, নিজেদের ননিরলস পরিশ্রম করার রমজান। আল্লাহ আমাদের সবাইকে, আল্লাহর পছন্দনীয় বান্দা হওয়ার মত যোগ্যতা নসীব করুন....আমিন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ